লাল চিনির উপকারিতা
১। সাদা চিনির তুলনায় অত্যাধিক স্বাস্থ্যকর।
২। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।
৩। রক্তের কোষ বৃদ্ধি করে।
৪। অধিক পরিমাণে খনিজ এবং পুষ্টি সরবরাহ করে।
৫। উৎপাদন ব্যয়বহুল কিন্তু দৈনন্দিনের ব্যবহারের জন্য অধিক নিরাপদ।
৬। লাল চিনিতে আয়রণ সহ অন্যান্য খনিজ উপাদানের পরিমাণ বেশি।
১। শতভাগ ভেজালমুক্ত এবং স্বাস্থ্যসম্মত।
২। যথাযথ স্বাদের জন্য গুনগত মানের নিশ্চয়তা।
৩। নিম্নমানের চিনির ঝুঁকি নেই।
৪। ক্ষতিকারক কোন উপাদানের ঝুঁকি নেই।
৫। সরকারি চিনিকল থেকে সরাসরি সংগৃহীত।
তুলনামূলকভাবে সাদা চিনি অপেক্ষা লাল চিনি সব দিক দিয়েই অধিক স্বাস্থ্যকর। কেননা গবেষণায় উঠে এসেছে সাদা চিনি প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে সকল পুষ্টি উপাদান সরিয়ে শুধুমাত্র কার্বোহাইড্রেট রাখা হয়। আর এই প্রক্রিয়ার ফলে চিনিতে কিছু টক্সিক উপাদান তৈরি করে। যা দেহে বেশ বিরূপ প্রভাব ফেলে। এছাড়াও সাদা চিনির বিষাক্ত উপাদানের ফলে কোষ সমূহে অক্সিজেনের ঘাটতিও দেখা দিতে পারে। ফলে সাদা চিনি অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠে। এছাড়াও সাদা চিনি অপেক্ষা লাল চিনি এক আলাদা ফ্লেভার যুক্ত করে। যা খাবারকে আরও সুস্বাদু করে তোলে।
Reviews
There are no reviews yet.